কৃষি প্রযুক্তি ভাণ্ডার

প্রযুক্তির বিবরণ
প্রযুক্তির নাম :আদার কন্দ পচাঁ বা রাইজম রট
বিস্তারিত বিবরণ :
সনাক্তকারী বৈশিষ্ট্য :
• আক্রান্ত গাছের পাতা প্রথমে হলুদ হয়ে যায়, পরবর্তীতে গাছ আস্তে আস্তে নেতিয়ে পড়ে এবং শুকিয়ে মারা যায়।
• আক্রান্ত গাছ টান দিলে খুব সহজেই উঠে আসে এবং আক্রান্ত গাছের কন্দ/রাইজম পচেঁ যায় এবং ফলন মারাত্মক ভাবে ব্যাহত হয়।
দমন ব্যবস্থাপনাঃ
রোগমুক্ত জমি থেকে আদার বীজসংগ্রহ করা । অর্ধপচা মুরগীর বিষ্ঠা ৫ টন/হেক্টর মাটিতে বীজ বপনের ২১ দিন পূর্বে প্রয়োগ করে মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে পচাঁতে হবে। অতঃপর মাটিতে স্টেবল ব্লিচিং পাউডার ২০ কেজি/হেঃ হারে জমির শেষ চাষের সময় প্রয়োগ করতে হবে। অতঃপর রিডোমিল গোল্ড প্রতি কেজি বীজে ২.০ গ্রাম হারে মিশিয়ে বীজ শোধন করে বীজ বপন করতে হবে। চারার বয়স ৪০ দিন পর থেতে প্রতি ১২-১৫ দিন অন্তর অন্তর রিডোমিল গোল্ড নামক ছত্রাকনাশক ২ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে ৩-৪ বার চারার গোড়ার মাটি ভালভাবে ভিজিয়ে দিতে হবে। পানি জমে না এমন জমিতে রোগমুক্ত ও পুষ্ট বীজ আদা রোপন করতে হবে। আদা লাগানোর পূর্বে তিন বছর পরপর প্রতি শতক জমিতে ৪ কেজি হারে ডলোচুন প্রয়োগ করতে হবে।
আদার ব্যাকটেরিয়াজনিত ঢলেপড়া (ছবি-১)
আদার ব্যাকটেরিয়াজনিত ঢলেপড়া (ছবি-২)
প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলুন।
বিস্তারিত বিবরণ :
সনাক্তকারী বৈশিষ্ট্য :
• আক্রান্ত গাছের পাতা প্রথমে হলুদ হয়ে যায়, পরবর্তীতে গাছ আস্তে আস্তে নেতিয়ে পড়ে এবং শুকিয়ে মারা যায়।
• আক্রান্ত গাছ টান দিলে খুব সহজেই উঠে আসে এবং আক্রান্ত গাছের কন্দ/রাইজম পচেঁ যায় এবং ফলন মারাত্মক ভাবে ব্যাহত হয়।
দমন ব্যবস্থাপনাঃ
রোগমুক্ত জমি থেকে আদার বীজসংগ্রহ করা । অর্ধপচা মুরগীর বিষ্ঠা ৫ টন/হেক্টর মাটিতে বীজ বপনের ২১ দিন পূর্বে প্রয়োগ করে মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে পচাঁতে হবে। অতঃপর মাটিতে স্টেবল ব্লিচিং পাউডার ২০ কেজি/হেঃ হারে জমির শেষ চাষের সময় প্রয়োগ করতে হবে। অতঃপর রিডোমিল গোল্ড প্রতি কেজি বীজে ২.০ গ্রাম হারে মিশিয়ে বীজ শোধন করে বীজ বপন করতে হবে। চারার বয়স ৪০ দিন পর থেতে প্রতি ১২-১৫ দিন অন্তর অন্তর রিডোমিল গোল্ড নামক ছত্রাকনাশক ২ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে ৩-৪ বার চারার গোড়ার মাটি ভালভাবে ভিজিয়ে দিতে হবে। পানি জমে না এমন জমিতে রোগমুক্ত ও পুষ্ট বীজ আদা রোপন করতে হবে। আদা লাগানোর পূর্বে তিন বছর পরপর প্রতি শতক জমিতে ৪ কেজি হারে ডলোচুন প্রয়োগ করতে হবে।

আদার ব্যাকটেরিয়াজনিত ঢলেপড়া (ছবি-১)

আদার ব্যাকটেরিয়াজনিত ঢলেপড়া (ছবি-২)
প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলুন।