কৃষি প্রযুক্তি ভাণ্ডার
প্রযুক্তির বিবরণ
প্রযুক্তির নাম :বেগুনের বিভিন্ন ধরনের শোষক পোকার সমন্বিত দমন ব্যবস্থাপনা
বিস্তারিত বিবরণ :
ফসলের নামঃ বেগুন
পোকার নামঃ সাদা মাছি, জ্যাসিড, জাব পোকা এবং থ্রিপস
পোকার বৈশিষ্ট্য ও ক্ষতির ধরণ: বেগুন বাংলাদেশের একটি অন্যতম জনপ্রিয় সবিজ যা সারা সৎসর ধরে চাষাবাদ হয়ে থাকে। প্রায় ১৫টি প্রজাতির পোকা-মাকড় বেগুনে আক্রমণ করে, এর মধ্যে শোষক পোকা উভয় মৌসুমে বিশেষ করে গ্রীষ্মে মারাত্বক ক্ষতিসাধন করে থাকে। শোষক পোকা গুলির মধ্যে সাদা মাছি, জ্যাসিড, জাব পোকা এবং থ্রিপস অন্যতম।
দমন ব্যবস্থাপনা : বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের কীটতত্ত্ব বিভাগ কর্তৃক উদ্ভাবিত নিন্মোক্ত আইপিএম পদ্ধতি ব্যবহারের মাধ্যমে উক্ত পোকাসমূহ কার্যকরীভাবে কম খরচে ও পরিবেশ সম্মত উপায়ে দমন করা সম্ভব।
ক) আঠালো ফাঁদের ব্যবহার: জাব ও থ্রিপস পোকা বিভিন্ন ধরনের আঠালো ফাঁদে সহজে আকৃষ্ট হয়। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের কীটতত্ত্ব বিভাগ ২(দুই)ধরনের আঠালো ফাঁদ উদ্ভাবন করেছে। জাব পোকার জন্য হলুদ আঠালো এবং থ্রিপস পোকার জন্য সাদা আঠালো ফাঁদ। চারা রোপনের ২-৩ সপ্তাহের মধ্যে বেগুনের মাঠে ১৫-২০ মিটার দূরে দূরে একটি সাদা ফাঁদের পর একটি হলুদ ফাঁদ স্থাপন করে জাব ও থ্রিপস পোকা আঠালো ফাঁদে ধরা পরে মারা যাবে।
খ) বোটানিক্যাল কীটনাশক ব্যবহার: আঠালো ফাঁদ ব্যবহারের পাশাপাশি ৭-১০ দিন পর পর এজাডিরাকটিন (বায়োনিম প্লাস ১ ইসি বা অন্য নামে) ১ মিলি লিটার হারে ৩-৪ বার স্প্রে করে এই পোকা গুলো দমন করা যায়।
হলুদ আঠালো ফাঁদে আকৃষ্ট জাব পোকা
সাদা আঠালো ফাঁদে আকৃষ্ট থ্রিপস পোকা
আইপিএম পদ্ধতিতে শোষক পোকা দমন
বায়োনিম প্লাস প্রয়োগকৃত প্লটে উৎপাদিত বেগুন
প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলুন।
বিস্তারিত বিবরণ :
ফসলের নামঃ বেগুন
পোকার নামঃ সাদা মাছি, জ্যাসিড, জাব পোকা এবং থ্রিপস
পোকার বৈশিষ্ট্য ও ক্ষতির ধরণ: বেগুন বাংলাদেশের একটি অন্যতম জনপ্রিয় সবিজ যা সারা সৎসর ধরে চাষাবাদ হয়ে থাকে। প্রায় ১৫টি প্রজাতির পোকা-মাকড় বেগুনে আক্রমণ করে, এর মধ্যে শোষক পোকা উভয় মৌসুমে বিশেষ করে গ্রীষ্মে মারাত্বক ক্ষতিসাধন করে থাকে। শোষক পোকা গুলির মধ্যে সাদা মাছি, জ্যাসিড, জাব পোকা এবং থ্রিপস অন্যতম।
দমন ব্যবস্থাপনা : বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের কীটতত্ত্ব বিভাগ কর্তৃক উদ্ভাবিত নিন্মোক্ত আইপিএম পদ্ধতি ব্যবহারের মাধ্যমে উক্ত পোকাসমূহ কার্যকরীভাবে কম খরচে ও পরিবেশ সম্মত উপায়ে দমন করা সম্ভব।
ক) আঠালো ফাঁদের ব্যবহার: জাব ও থ্রিপস পোকা বিভিন্ন ধরনের আঠালো ফাঁদে সহজে আকৃষ্ট হয়। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের কীটতত্ত্ব বিভাগ ২(দুই)ধরনের আঠালো ফাঁদ উদ্ভাবন করেছে। জাব পোকার জন্য হলুদ আঠালো এবং থ্রিপস পোকার জন্য সাদা আঠালো ফাঁদ। চারা রোপনের ২-৩ সপ্তাহের মধ্যে বেগুনের মাঠে ১৫-২০ মিটার দূরে দূরে একটি সাদা ফাঁদের পর একটি হলুদ ফাঁদ স্থাপন করে জাব ও থ্রিপস পোকা আঠালো ফাঁদে ধরা পরে মারা যাবে।
খ) বোটানিক্যাল কীটনাশক ব্যবহার: আঠালো ফাঁদ ব্যবহারের পাশাপাশি ৭-১০ দিন পর পর এজাডিরাকটিন (বায়োনিম প্লাস ১ ইসি বা অন্য নামে) ১ মিলি লিটার হারে ৩-৪ বার স্প্রে করে এই পোকা গুলো দমন করা যায়।
হলুদ আঠালো ফাঁদে আকৃষ্ট জাব পোকা
সাদা আঠালো ফাঁদে আকৃষ্ট থ্রিপস পোকা
আইপিএম পদ্ধতিতে শোষক পোকা দমন
বায়োনিম প্লাস প্রয়োগকৃত প্লটে উৎপাদিত বেগুন
প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলুন।