কৃষি প্রযুক্তি ভাণ্ডার
প্রযুক্তির বিবরণ
প্রযুক্তির নাম :চার ফসল ভিত্তিক ফসলধারা গাজর-মিষ্টি কুমড়া+পুঁইশাক-রোপা আমন ধান মানিকগঞ্জের সিংগাইর অঞ্চলের একটি লাভজনক ফসলধারা
বিস্তারিত বিবরণ :
মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলায় গাজর একটি প্রধান অর্থকরী ফসল। গাজর ২০ অক্টোবর থেকে ১৫ নভেম্বর বপনের পর ২০ জানুয়ারী থেকে ১৫ ফেব্রম্নয়ারী উত্তোলন করা হয়। ফেব্রম্নয়ারী মাসে মিষ্টি কুমড়া বপন করা হয়। ফেব্রম্নয়ারী থেকে এপ্রিল পর্যমত্ম মিষ্টি কুমড়ার চারা ছোট থাকায় মিষ্টি কুমড়ার মাচার নীচে জমি পতিত থাকে এবং সহজেই আমত্মঃ ফসল হিসেবে পুঁইশাক চাষ করা সম্ভব। মাঠে পুঁইশাকের সময়কাল ৫০-৬০ দিন । মিষ্টি্ কুমড়া মাঠে থাকা অবস্থায় অন্যত্র স্বল্পমেয়াদী বিনা ধান-৭ (মাঠের সময়কাল ৮৬ দিন) এর বীজতলায় চারা উৎপাদন করা হয়। চারার বয়স ২০-২৫ দিন। পাকা ধান সংগ্রহের পরও গাজরের জমি তৈরী ও বীজ বপনের জন্য পর্যাপ্ত সময় পাওয়া যায়। চার ফসল ভিত্তিক নতুন ফসল বিন্যাসে (গাজর-মিষ্টি কুমড়া-পুঁইশাক-রোপা আমন ধান) কৃষকের প্রচলিত গাজর-মিষ্টি কুমড়া--রোপা আমন ধান ফসল বিন্যাসের তুলনায় ধানের সমতুল্য ফলন ৪৪.৪৯% বৃদ্ধি করা সম্ভব। গবেষণালদ্ধ চার ফসল ভিত্তিক ফসল বিন্যাসে উৎপাদন দক্ষতা ৪১% এবং কৃষকের নিট মুনাফা ১১৪.৫৩% বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে ফসলের নিবিড়তা ও সামগ্রিক উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি এবং কৃষক অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবে।
প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলুন।
বিস্তারিত বিবরণ :
মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলায় গাজর একটি প্রধান অর্থকরী ফসল। গাজর ২০ অক্টোবর থেকে ১৫ নভেম্বর বপনের পর ২০ জানুয়ারী থেকে ১৫ ফেব্রম্নয়ারী উত্তোলন করা হয়। ফেব্রম্নয়ারী মাসে মিষ্টি কুমড়া বপন করা হয়। ফেব্রম্নয়ারী থেকে এপ্রিল পর্যমত্ম মিষ্টি কুমড়ার চারা ছোট থাকায় মিষ্টি কুমড়ার মাচার নীচে জমি পতিত থাকে এবং সহজেই আমত্মঃ ফসল হিসেবে পুঁইশাক চাষ করা সম্ভব। মাঠে পুঁইশাকের সময়কাল ৫০-৬০ দিন । মিষ্টি্ কুমড়া মাঠে থাকা অবস্থায় অন্যত্র স্বল্পমেয়াদী বিনা ধান-৭ (মাঠের সময়কাল ৮৬ দিন) এর বীজতলায় চারা উৎপাদন করা হয়। চারার বয়স ২০-২৫ দিন। পাকা ধান সংগ্রহের পরও গাজরের জমি তৈরী ও বীজ বপনের জন্য পর্যাপ্ত সময় পাওয়া যায়। চার ফসল ভিত্তিক নতুন ফসল বিন্যাসে (গাজর-মিষ্টি কুমড়া-পুঁইশাক-রোপা আমন ধান) কৃষকের প্রচলিত গাজর-মিষ্টি কুমড়া--রোপা আমন ধান ফসল বিন্যাসের তুলনায় ধানের সমতুল্য ফলন ৪৪.৪৯% বৃদ্ধি করা সম্ভব। গবেষণালদ্ধ চার ফসল ভিত্তিক ফসল বিন্যাসে উৎপাদন দক্ষতা ৪১% এবং কৃষকের নিট মুনাফা ১১৪.৫৩% বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে ফসলের নিবিড়তা ও সামগ্রিক উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি এবং কৃষক অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবে।
প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলুন।