কৃষি প্রযুক্তি ভাণ্ডার
প্রযুক্তির বিবরণ
প্রযুক্তির নাম :টমেটোর ব্যাকটেরিয়া জনিত ঢলে পড়া এবং শিকড়ে গিট কৃমি রোগ ও তার দমন ব্যবস্থাপনা
বিস্তারিত বিবরণ :
বীজতলা তরৈী এবং সুস্থ ও সবল চারা উৎপাদন
• জমি ভালভাবে চাষ দয়িে ৪/৫ দনি প্রখর রোদে ফলেে রাখতে হব।
• অতঃপর বীজতলার মাটি সমান করে কাঠরে শুকনো গুঁড়া ৫/৬ সন্টেমিটিার পুরুস্তরে তরৈী করে বীজতলার উপরে সমানভাবে বছিয়িে আগুন দয়িে পুড়য়িে মাটি শোধন করতে হব।ে
• বীজ বপনরে র্পূবে প্রোভক্সে ২০০ (প্রতি কজেি বীজে ২.৫ গ্রাম) নামক ছত্রাকনাশক দ্বারা বীজ শোধন করতে হব।ে
• প্রতিরোধী জাত (বারি টমেটে-১৬, বারি টমেটে-১৭) চাষ করতে হবে।
• বীজতলায় পানি নস্কিাশনরে ভাল ব্যবস্থা থাকতে হবে ও পাতলা করে বীজ বুনতে হব।ে জমি তরৈী ও চারা রোপন
• জমি তরৈীর সময় হক্টের প্রতি ৬০০ কজেি নমিরে খলৈ জমতিে প্রয়োগ করতে হব।ে জমি উত্তমরুপে চাষ দয়িে নমিরে খলৈ মাটরি সাথে ভালভাবে মশিয়িে কমপক্ষে ১৫ দনি পচাঁতে হব।ে অথবা হক্টের প্রতি ৩ টন ট্রাইকো-জবৈ কম্পোষ্ট/ট্রাইকো-র্ভামি কম্পোষ্ট মাটরি সাথে ভালভাবে মশিয়িে দয়িে কমপক্ষে ৫ দনি রখেে দতিে হব।
• ব্যাক্টেরিয়া জনিত ঢলে পড়া রোগের প্রভাব জানা থাকলে হেক্টর প্রতি ২০ কেজি স্টেবল বিøচিং পাউডার জমি শেষ চাষের সময় মাটিতে প্রয়োগ করলে শুধুমাত্র ব্যাক্টেরিয়া জনিত ঢলে পড়া রোগের প্রকোপ হ্রাস পায়।
• জমতিে চারা রােপন-এর সময় প্রতি গাছরে গোড়ায় ২.০ গ্রাম হারে ফুরাডান ৫জি প্রয়োগ করলে কৃমি রোগ সঠকিভাবে দমন করা যায়। চারা রোপনের পর করণীয়
• ব্যাক্টেরিয়া জনিত ঢলে পড়া রোগের লক্ষণ দেখা দিলে সাথে সাথে জমিতে ভাসানো সেচ দেয়া বন্ধ করতে হবে। আক্রান্ত গাছ সংগ্রহ করে পুড়িয়ে ফেলতে হবে এবং আক্রান্ত স্থান স্টেবল বিøচিং পাউডার দিয়ে শোধন করতে হবে।
•জমিতে ছত্রাকজনিত ঢলে পড়া রোগের লক্ষণ দেখা দিলে অটোস্টিন নামক ছত্রাকনাশক ০.২% হারে ১২-১৫ দিন পর পর ৩ বার) দিয়ে গাছের গোড়ার মাটি ভালভাবে ভিজিয়ে দিতে হবে। বৈশিষ্ট্যসমূহ :
• এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে একসাথে ব্যাকটেরিয়া (ঢলে পড়া) এবং শিকড়ের গিট কৃমি রোগ দমন করা সম্ভব।
• প্রযুক্তিটি সহজে ব্যবহার যোগ্য
• প্রযুক্তিটি পরিবেশ বান্ধব।
প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলুন।
বিস্তারিত বিবরণ :
বীজতলা তরৈী এবং সুস্থ ও সবল চারা উৎপাদন
• জমি ভালভাবে চাষ দয়িে ৪/৫ দনি প্রখর রোদে ফলেে রাখতে হব।
• অতঃপর বীজতলার মাটি সমান করে কাঠরে শুকনো গুঁড়া ৫/৬ সন্টেমিটিার পুরুস্তরে তরৈী করে বীজতলার উপরে সমানভাবে বছিয়িে আগুন দয়িে পুড়য়িে মাটি শোধন করতে হব।ে
• বীজ বপনরে র্পূবে প্রোভক্সে ২০০ (প্রতি কজেি বীজে ২.৫ গ্রাম) নামক ছত্রাকনাশক দ্বারা বীজ শোধন করতে হব।ে
• প্রতিরোধী জাত (বারি টমেটে-১৬, বারি টমেটে-১৭) চাষ করতে হবে।
• বীজতলায় পানি নস্কিাশনরে ভাল ব্যবস্থা থাকতে হবে ও পাতলা করে বীজ বুনতে হব।ে জমি তরৈী ও চারা রোপন
• জমি তরৈীর সময় হক্টের প্রতি ৬০০ কজেি নমিরে খলৈ জমতিে প্রয়োগ করতে হব।ে জমি উত্তমরুপে চাষ দয়িে নমিরে খলৈ মাটরি সাথে ভালভাবে মশিয়িে কমপক্ষে ১৫ দনি পচাঁতে হব।ে অথবা হক্টের প্রতি ৩ টন ট্রাইকো-জবৈ কম্পোষ্ট/ট্রাইকো-র্ভামি কম্পোষ্ট মাটরি সাথে ভালভাবে মশিয়িে দয়িে কমপক্ষে ৫ দনি রখেে দতিে হব।
• ব্যাক্টেরিয়া জনিত ঢলে পড়া রোগের প্রভাব জানা থাকলে হেক্টর প্রতি ২০ কেজি স্টেবল বিøচিং পাউডার জমি শেষ চাষের সময় মাটিতে প্রয়োগ করলে শুধুমাত্র ব্যাক্টেরিয়া জনিত ঢলে পড়া রোগের প্রকোপ হ্রাস পায়।
• জমতিে চারা রােপন-এর সময় প্রতি গাছরে গোড়ায় ২.০ গ্রাম হারে ফুরাডান ৫জি প্রয়োগ করলে কৃমি রোগ সঠকিভাবে দমন করা যায়। চারা রোপনের পর করণীয়
• ব্যাক্টেরিয়া জনিত ঢলে পড়া রোগের লক্ষণ দেখা দিলে সাথে সাথে জমিতে ভাসানো সেচ দেয়া বন্ধ করতে হবে। আক্রান্ত গাছ সংগ্রহ করে পুড়িয়ে ফেলতে হবে এবং আক্রান্ত স্থান স্টেবল বিøচিং পাউডার দিয়ে শোধন করতে হবে।
•জমিতে ছত্রাকজনিত ঢলে পড়া রোগের লক্ষণ দেখা দিলে অটোস্টিন নামক ছত্রাকনাশক ০.২% হারে ১২-১৫ দিন পর পর ৩ বার) দিয়ে গাছের গোড়ার মাটি ভালভাবে ভিজিয়ে দিতে হবে। বৈশিষ্ট্যসমূহ :
• এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে একসাথে ব্যাকটেরিয়া (ঢলে পড়া) এবং শিকড়ের গিট কৃমি রোগ দমন করা সম্ভব।
• প্রযুক্তিটি সহজে ব্যবহার যোগ্য
• প্রযুক্তিটি পরিবেশ বান্ধব।
প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলুন।