কৃষি প্রযুক্তি ভাণ্ডার

প্রযুক্তির বিবরণ
প্রযুক্তির নাম :আন্তঃফসল হিসেবে হাইব্রিড ভুট্টার সাথে স্কোয়াস চাষ
বিস্তারিত বিবরণ :
ফসল : ভুট্টা ও স্কোয়াস
জাত ও বীজের হার : ভুট্টা: বারি উদ্ভাবিত যেকোন হাইব্রিড ভুট্টা, স্কোয়াস: বালাম হাউজ
মাটি : বাংলাদেশের আবহাওয়ায় রবি মৌসুমেই ভুট্টার চাষ করা যায়। পানি জমে থাকে না এরূপ বেলে দোআঁশ বা দোআঁশ মাটি এ ভুট্টা চাষের জন্য সবচেয়ে ভাল। একই ধরনের মাটিতে ভুট্টার সাথে আন্তঃফসল হিসেবে স্কোয়াশ চাষ করা যায়।
বপন/রোপন সময় : রবি মৌসুমঃ অক্টোবর - ১৫-৩০নভেম্বর
বপন দূরত্ব ও বপন পদ্ধতি : ভুট্টার স্বাভাবিক সারি: (৭৫ সেমি × ২৫ সেমি), ভুট্টার জোড়া সারি (৩৭.৫ সেমি/১৫০ সেমি/৩৭.৫ সেমি × ২৫ সেমি), স্কোয়াস (১০০ সেমি × ৮০ সেমি) ভুট্টার স্বাভাবিক সারি (৭৫ সেমি × ২৫ সেমি) + ১ সারি স্কোয়াস (১০০ সেমি × ৮০ সেমি) অথবা ভুট্টার জোড়া সারি (৩৭.৫/১৫০/৩৭.৫ সেমি) + ২ সারি স্কোয়াস (১০০ সেমি × ৮০ সেমি)
সারের বর্ণনা (কেজি/হেক্টর) : ইউরিয়া- ৫৫০, টিএস পি-৫০০, এমও পি-২৫০, জিপসাম-২২০, জিংক সালফেট-১৫, বরিক এসিড-৮ কেজি/হেক্টর ও গোবর সার-৫-৭ টন/হেক্টর
সার প্রয়োগ পদ্ধতি : ইউরিয়া সারের অর্ধেক ও অন্যান্য সারের সবটুকু জমি প্রস্ত্ততির সময় প্রয়োগ করতে হবে। বাকি অর্ধেক ইউরিয়া সমান দুই ভাগ করে বীজ বপনের ৩০-৩৫ দিন পর এক ভাগ এবং ৫৫-৬০ দিন পর অপর ভাগ পার্শ্ব প্রয়োগ করতে হবে।
সেচ ও আগাছা ব্যবস্থাপনা : গাছের ৬-৮ পাতা অবস্থায় প্রথমবার এবং ফুল আসার সময় অর্থাৎ সিল্ক বের হওয়ার শুরুতে দ্বিতীয়বার সেচ দিতে হবে।
ফসল সংগ্রহ : স্কোয়াশ বপনের ৬০-৯০ দিন পর এবং
ভুট্টা বপনের ১৪৫-১৫০ দিন পর পরিপক্ক ভুট্টার মোচা সংগ্রহ করা যায়।
ফলন : একক ভুট্টা: ৯.২৪
আন্তঃফসল ভুট্টা: ৭.৬৭
আন্তঃফসল স্কোয়াশ: ১৯.৩৯
আয় - ব্যয়
প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলুন।
বিস্তারিত বিবরণ :
ফসল : ভুট্টা ও স্কোয়াস
জাত ও বীজের হার : ভুট্টা: বারি উদ্ভাবিত যেকোন হাইব্রিড ভুট্টা, স্কোয়াস: বালাম হাউজ
মাটি : বাংলাদেশের আবহাওয়ায় রবি মৌসুমেই ভুট্টার চাষ করা যায়। পানি জমে থাকে না এরূপ বেলে দোআঁশ বা দোআঁশ মাটি এ ভুট্টা চাষের জন্য সবচেয়ে ভাল। একই ধরনের মাটিতে ভুট্টার সাথে আন্তঃফসল হিসেবে স্কোয়াশ চাষ করা যায়।
বপন/রোপন সময় : রবি মৌসুমঃ অক্টোবর - ১৫-৩০নভেম্বর
বপন দূরত্ব ও বপন পদ্ধতি : ভুট্টার স্বাভাবিক সারি: (৭৫ সেমি × ২৫ সেমি), ভুট্টার জোড়া সারি (৩৭.৫ সেমি/১৫০ সেমি/৩৭.৫ সেমি × ২৫ সেমি), স্কোয়াস (১০০ সেমি × ৮০ সেমি) ভুট্টার স্বাভাবিক সারি (৭৫ সেমি × ২৫ সেমি) + ১ সারি স্কোয়াস (১০০ সেমি × ৮০ সেমি) অথবা ভুট্টার জোড়া সারি (৩৭.৫/১৫০/৩৭.৫ সেমি) + ২ সারি স্কোয়াস (১০০ সেমি × ৮০ সেমি)
সারের বর্ণনা (কেজি/হেক্টর) : ইউরিয়া- ৫৫০, টিএস পি-৫০০, এমও পি-২৫০, জিপসাম-২২০, জিংক সালফেট-১৫, বরিক এসিড-৮ কেজি/হেক্টর ও গোবর সার-৫-৭ টন/হেক্টর
সার প্রয়োগ পদ্ধতি : ইউরিয়া সারের অর্ধেক ও অন্যান্য সারের সবটুকু জমি প্রস্ত্ততির সময় প্রয়োগ করতে হবে। বাকি অর্ধেক ইউরিয়া সমান দুই ভাগ করে বীজ বপনের ৩০-৩৫ দিন পর এক ভাগ এবং ৫৫-৬০ দিন পর অপর ভাগ পার্শ্ব প্রয়োগ করতে হবে।
সেচ ও আগাছা ব্যবস্থাপনা : গাছের ৬-৮ পাতা অবস্থায় প্রথমবার এবং ফুল আসার সময় অর্থাৎ সিল্ক বের হওয়ার শুরুতে দ্বিতীয়বার সেচ দিতে হবে।
ফসল সংগ্রহ : স্কোয়াশ বপনের ৬০-৯০ দিন পর এবং
ভুট্টা বপনের ১৪৫-১৫০ দিন পর পরিপক্ক ভুট্টার মোচা সংগ্রহ করা যায়।
ফলন : একক ভুট্টা: ৯.২৪
আন্তঃফসল ভুট্টা: ৭.৬৭
আন্তঃফসল স্কোয়াশ: ১৯.৩৯
আয় - ব্যয়
বপন পদ্ধতি | মোট আয় (টাকা/হেক্টর) | মোট উৎপাদন খরচ (টাকা/হেক্টর) | নীট মুনাফা (টাকা/হেক্টর) | আয় ও খরচের অনুপাত |
একক ভুট্রা | ১৪২০৫০ | ৬৯০০০ | ৭৩০৫০ | ২.০৬ |
আন্ত:ফসল (ভুট্রা + স্কোয়াশ) | ৩১৩৮০০ | ১১০৯১২ | ২০২৮৮৮ | ২.৮২ | >

প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলুন।