কৃষি প্রযুক্তি ভাণ্ডার
প্রযুক্তির বিবরণ
প্রযুক্তির নাম :আন্ত:ফসল হিসেবে চীনাবাদামের সাথে মেথির চাষ পদ্ধতি
বিস্তারিত বিবরণ :
প্রযুক্তির বৈশিষ্ট্য: ১. একই জমিতে এক সাথে ২টি ফসলের চাষ।
২. এক সাথে ভিটামিন ও তেলের সংস্থান।
৩. জমির সর্বোত্তম ও সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করণ।
৪. শস্য নিবিড়তা বাড়ানো।
৫. উৎপাদন ও আয় বাড়ানো।
প্রযুক্তির উপযোগীতা : চরাঞ্চল, উঁচু ও মাঝারি উঁচু জমি রবি মৌসুম।
প্রযুক্তি ব্যবহার পদ্ধতি : শস্য : বাদাম (বারি চীনাবাদাম-৮) মেথী (বারি মেথী-১)
বপন সময়: মধ্য নভেম্বর-শেষ ডিসেম্বর
সারের মাত্রাঃ
উল্লেখিত সব সারটুকই শেষ চাষের সময় প্রয়োগ করতে হবে।
আগাছা রোগ ও পোকা দমন: আগাছা দমন: ২ বার আগাছা দমন করতে হবে
বাদামের রোগ সমূহ: রোগ: পাতা দাগ পড়া, মরিচা ও কান্ড পচা রোগ প্রধান।
দমন ব্যবস্থা: * এ রোগ দেখা দেয়ার সাথে সাথে গাছে বেভিষ্টিন (১ গ্রাম হারে)/কন্টাফ (০.৫ মিলি হারে) প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে ১৫ দিন অন্তর ৩ বার ছিটালে এ রোগের অনিষ্ট থেকে ফসলকে রক্ষা করা যায়। * বীজ বপনের পূর্বে ভিটাভেক্স-২০০/প্রোভেক্স নামক ছত্রাকনাশক দিয়ে শতকরা ০.২৫ ভাগ হারে (২.৫ গ্রাম ছত্রাকনাশক/কেজি বীজ) বীজ শোধনের মাধ্যমে প্রাথমিক অবস্থায় রোগের প্রকোপ কমানো যায়।
মেথীর পোকাসমূহ দমন ব্যবস্থা:
* মেথী: বারি মেথী-১ এর কোন মারাত্মক রোগ হয় না বললেই চলে। তবে জমিতে রস বেশি থাকলে গোড়া পঁচা রোগ দেখা যায়। ছোট চারায় এই রোগ বেশি হয় বলে চারা যথা সময়ে পাতলা করে দিতে হবে। রোগ দেখা দিলে প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম ডাইথেন এম-৪৫ বা রিডোমিল বা রোভরাল কার্বেন ডাজিম মিশিয়ে ৭ দিন পরপর ৩-৪ বার স্প্রে করতে হবে। এ জাতে তেমন কোন পোকার আক্রমণ হয় না।
* সেচ: জমিতে রসের অভাব দেখা দিলে সেচ দিতে হবে। চরাঞ্চলে তেমন সেচের প্রয়োজন হয় না। তবে উঁচু এলাকায় নূন্যতম ২টি সেচ দিতে হবে।
ফসল কর্তনের সময়:
মেথী:১১০দিন
বাদাম: মধ্য এপ্রিল - মধ্য মে
প্রযুক্তি হতে ফলন/প্রাপ্তি: বাদামের সমতুল্য ফলন সর্বোচ্চ ২.৫টন/হেক্টর এবং লাভ খরচের অনুপাত ৪.৫০
প্রভাব :একই জমিতে ২টি ফসল চাষের মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধিসহ আর্থিকভাবে লাভবান হওয়া যায়।
প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলুন।
বিস্তারিত বিবরণ :
প্রযুক্তির বৈশিষ্ট্য: ১. একই জমিতে এক সাথে ২টি ফসলের চাষ।
২. এক সাথে ভিটামিন ও তেলের সংস্থান।
৩. জমির সর্বোত্তম ও সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করণ।
৪. শস্য নিবিড়তা বাড়ানো।
৫. উৎপাদন ও আয় বাড়ানো।
প্রযুক্তির উপযোগীতা : চরাঞ্চল, উঁচু ও মাঝারি উঁচু জমি রবি মৌসুম।
প্রযুক্তি ব্যবহার পদ্ধতি : শস্য : বাদাম (বারি চীনাবাদাম-৮) মেথী (বারি মেথী-১)
বপন সময়: মধ্য নভেম্বর-শেষ ডিসেম্বর
সারের মাত্রাঃ
ফলন | ইউরিয়া | টিএসপি | এমওপি | জিপসাম | দস্তা | বোরন |
মেথী+বাদাম | ৯৮ | ১৮০ | ১৫০ | ১৬৫ | ৬ |
আগাছা রোগ ও পোকা দমন: আগাছা দমন: ২ বার আগাছা দমন করতে হবে
বাদামের রোগ সমূহ: রোগ: পাতা দাগ পড়া, মরিচা ও কান্ড পচা রোগ প্রধান।
দমন ব্যবস্থা: * এ রোগ দেখা দেয়ার সাথে সাথে গাছে বেভিষ্টিন (১ গ্রাম হারে)/কন্টাফ (০.৫ মিলি হারে) প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে ১৫ দিন অন্তর ৩ বার ছিটালে এ রোগের অনিষ্ট থেকে ফসলকে রক্ষা করা যায়। * বীজ বপনের পূর্বে ভিটাভেক্স-২০০/প্রোভেক্স নামক ছত্রাকনাশক দিয়ে শতকরা ০.২৫ ভাগ হারে (২.৫ গ্রাম ছত্রাকনাশক/কেজি বীজ) বীজ শোধনের মাধ্যমে প্রাথমিক অবস্থায় রোগের প্রকোপ কমানো যায়।
মেথীর পোকাসমূহ দমন ব্যবস্থা:
* মেথী: বারি মেথী-১ এর কোন মারাত্মক রোগ হয় না বললেই চলে। তবে জমিতে রস বেশি থাকলে গোড়া পঁচা রোগ দেখা যায়। ছোট চারায় এই রোগ বেশি হয় বলে চারা যথা সময়ে পাতলা করে দিতে হবে। রোগ দেখা দিলে প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম ডাইথেন এম-৪৫ বা রিডোমিল বা রোভরাল কার্বেন ডাজিম মিশিয়ে ৭ দিন পরপর ৩-৪ বার স্প্রে করতে হবে। এ জাতে তেমন কোন পোকার আক্রমণ হয় না।
* সেচ: জমিতে রসের অভাব দেখা দিলে সেচ দিতে হবে। চরাঞ্চলে তেমন সেচের প্রয়োজন হয় না। তবে উঁচু এলাকায় নূন্যতম ২টি সেচ দিতে হবে।
ফসল কর্তনের সময়:
মেথী:১১০দিন
বাদাম: মধ্য এপ্রিল - মধ্য মে
প্রযুক্তি হতে ফলন/প্রাপ্তি: বাদামের সমতুল্য ফলন সর্বোচ্চ ২.৫টন/হেক্টর এবং লাভ খরচের অনুপাত ৪.৫০
প্রভাব :একই জমিতে ২টি ফসল চাষের মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধিসহ আর্থিকভাবে লাভবান হওয়া যায়।
প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলুন।